জাতির সংবাদ ডটকম আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।
অস্ট্রেলিয়া বিএনপি,র অভ্যন্তরীন কোন্দল অনেক পুরানো । বিএনপি অস্ট্রেলিয়া বহুদা ভাগে বিভক্ত, এই বিভক্তি যতটা না রাজনৈতিক তার চেয়েও বেশী ব্যক্তিগত কারনে ।
এর ই মাঝে জনৈক রাশেদুল হক যার পুর্বে রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা না থাকলেও প্রথমে তাকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উপ কমিটির সদস্য, তারপর তাকে স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী উদযাপন কমিটি অস্ট্রেলিয়া শাখার সদস্য সচিব তারপর তাকে বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ আন্তর্জাতিক সম্পাদক এবং পরিশেষে অস্ট্রেলিয়া কমিটি গঠনের দায়িত্ব পান ।
এই দায়িত্ব পাওয়ার পর বিভিন্ন নেতা কর্মীদের পদের লোভ ও অর্থের বিনিময়ে তার গ্রুপে ভিড়ানোর চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ রয়েছে ।
রাশেদ ও তার বলয়ের লোকজন ক্যানব্যারার পার্লামেন্ট হাউজের সামনে প্রতিবাদ কর্মসুচি পালনের জন্য নেতা কর্মীদের কাছ থেকে জন প্রতি ৩০০ ডলার নিয়েছে। যে সমস্ত বাংলাদেশীরা রিফিউজি ক্যাটাগরীতে আছেন তাদের একটা সার্টিফিকেটের জন্য রাশেদের ৬০০ডলার করে দিতে হয় ।উপরন্তু ক্যানাব্যারর কর্মসুচীতে যেতে তাদেরকে বাধ্য করা হয় এবং যাওয়ার জন্য জন প্রতি জনকে ৩০০ ডলার দিতে হয়েছে। এর পর আবার ইফতার পার্টির আয়োজন । রাশেদ বলয় এবার ইফতারের আয়োজন করে এবং এবারো সবার নিকট চাঁদা ধার্য করা হয় । অস্ট্রেলিয়াতে এই চাঁদা বানিজ্য এবারই প্রথম , আগে কখনোও শোনা যাই নি । ভুক্তভুগি একজন বলেন এখন আর ওদের প্রোগ্রামে আর যাবো না,গেলেই চাঁদা দিতে হয় এবং কোন কাগজ নিতে গেলেও তাদের টাকা দিতে হয়।
এখন সিডনীর বাংগালি অধ্যুসিত ল্যাকেম্বাতে এটাই এখন সবচেয়ে আলোচনার বিষয় ।