সঞ্জয় সাহা: ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করা নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসার প্রচার, প্রসার বাড়াতে এবং তরুন প্রজন্মকে চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হবার ম্যাসেজ দিতে গাইবান্ধায় ১২ জানুয়ারি থেকে ১৪ই জানুয়ারি ২০২৩ ইং তারিখ শনিবার অবধি গাইবান্ধা শহরের পৌরপার্কে দুপুর হতে রাত অবধি নারী উদ্যোক্তা মেলা হচ্ছে। গাইবান্ধা শহরে ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করা সকল নারী উদ্যোক্তাদের আয়োজনে এই মেলা। কাপড়ের মধ্যে রয়েছে মেলায় হাতের তৈরি কাজ যেমন – সেলাই, বাটিক, ব্লক এর তৈরি মহলাদের শাড়ি, থ্রিপিছ, ফ্রক, বেড কভার, বাচ্চাদের কোটি, বেড কভার, পুরুষদের পাঞ্জাবী ছাড়াও খাবার সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার সব্জির পোকরা ( চপ), পাটি শাপটা, কেক, পরোটা, সহ বিভিন্ন প্রকার খাদ্য,ও কাপড়ের দোকান সহ ৩৮ টি ষ্টল স্থান নিয়েছে। মেলা ঘুরে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভীড় লক্ষ্য করা গেছে। ক্রেতারা তাদের পছন্দের জিনিস ক্রয় করতে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ভিড় করছেন।
“মেলায় স্থান পাওয়া পেন্টা ফ্যাশন নামের দোকানের প্রোপাইটর নারী উদ্যোক্তা ” “মিষ্টি শাহরিয়ার” জানান- আমরা নারীরা ঘরে বসে যারা অনলাইনে ব্যবসা করি তারা অফলাইনের মাধ্যমে ব্যবসার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে এই নারী উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন করেছি। মেলা উপলক্ষে আমরা পন্যে কিছু ছাড় দিয়ে থাকি। এতে করে ক্রেতারাও সুবিধা পেয়ে থাকে। মেলায় যারা ষ্টল নিয়েছেন সবাই বাসা থেকে কাজ করে। মেলায় লোকজন আসায় তারা জানতে পারছে নারীরা কি নিয়ে কাজ করে। এটি প্রচারের আলাদা একটি মাধ্যম। মেলাটি ঘন ঘন হলে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সুবিধা।
“মেলায় ষ্টল নেয়া মেহুলি বুটিক এর নারী উদ্যোক্তা “শারমিন জানান- তিনি ১৫ বছর হল ঘরে বসে অনলাইনের মধ্য দিয়ে ব্যবসা করে আসছে। বর্তমানে তিনি সফল একজন নারী উদ্যোক্তা। নারী উদ্যোক্তাদের সম্মলিত প্রচেষ্টায় এই মেলা।
অনলাইনের থেকে অফলাইনে সুবিধা হল মেলায় নিজেদেরকে প্রেজেন্ট করা যায়। এছাড়া তরুন প্রজন্মকে ম্যাসেজ পৌছে দিতে যে- তরুন প্রজন্ম যারা আছে তারা যেন লেখা পড়া করে চাকরীর পিছনে না ছুটে নিজেরা উদ্যোক্তা হয়ে আমাদের মত কাজ করে নিজের পায়ে দাড়াতে পারে। এতে করে যারা অসহায় দরিদ্র মহিলা রয়েছে তারাও কাজের সুযোগ পাবে। তাদেরও কর্মসংস্থান হবে।
“মেলায় স্থান পাওয়া পেন্টা ফ্যাশন নামের দোকানের প্রোপাইটর নারী উদ্যোক্তা ” “মিষ্টি শাহরিয়ার” জানান- আমরা নারীরা ঘরে বসে যারা অনলাইনে ব্যবসা করি তারা অফলাইনের মাধ্যমে ব্যবসার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে এই নারী উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন করেছি। মেলা উপলক্ষে আমরা পন্যে কিছু ছাড় দিয়ে থাকি। এতে করে ক্রেতারাও সুবিধা পেয়ে থাকে। মেলায় যারা ষ্টল নিয়েছেন সবাই বাসা থেকে কাজ করে। মেলায় লোকজন আসায় তারা জানতে পারছে নারীরা কি নিয়ে কাজ করে। এটি প্রচারের আলাদা একটি মাধ্যম। মেলাটি ঘন ঘন হলে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সুবিধা।
“মেলায় ষ্টল নেয়া মেহুলি বুটিক এর নারী উদ্যোক্তা “শারমিন জানান- তিনি ১৫ বছর হল ঘরে বসে অনলাইনের মধ্য দিয়ে ব্যবসা করে আসছে। বর্তমানে তিনি সফল একজন নারী উদ্যোক্তা। নারী উদ্যোক্তাদের সম্মলিত প্রচেষ্টায় এই মেলা।
অনলাইনের থেকে অফলাইনে সুবিধা হল মেলায় নিজেদেরকে প্রেজেন্ট করা যায়। এছাড়া তরুন প্রজন্মকে ম্যাসেজ পৌছে দিতে যে- তরুন প্রজন্ম যারা আছে তারা যেন লেখা পড়া করে চাকরীর পিছনে না ছুটে নিজেরা উদ্যোক্তা হয়ে আমাদের মত কাজ করে নিজের পায়ে দাড়াতে পারে। এতে করে যারা অসহায় দরিদ্র মহিলা রয়েছে তারাও কাজের সুযোগ পাবে। তাদেরও কর্মসংস্থান হবে।