কাজী আবির আসলাম-

তারুণ্যের ঢলে জনসমুদ্র নয়াপল্টন। দশ মাসেও অন্তর্বর্তী সরকার, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ। স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদ সরকার পতনের পরে। ডক্টর ইউনুস অন্তরবর্তী সরকার প্রধান হয়ে। দশ মাস পার করেছেন। নির্বাচনের রোডম্যাপ দিতে ব্যর্থ।

আজকে তারুণ্যের সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে। ধীরে ধীরে রাজনীতির মাঠ গরম হচ্ছে। বর্তমান তরুণদের ভাবনা, যত দ্রুত নির্বাচন হবে। ততই দেশের মঙ্গল হবে। তরুণরা মনে করে।ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা, ওপারে বসে জিকির ফিকির করতেছে। দেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করতেছে। বিভিন্ন বাহিনী, সরকারি আমলা দিয়ে। অস্থিশীল করার চেষ্টা করতেছে। তাই দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের প্রত্যাশা যত দ্রুত নির্বাচন দিবে ততই দেশের মঙ্গল হবে। এবং নির্বাচিত সরকার এসে সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করবে।এদিকে সাধারণ জনগণ মনে করে। সংস্কার এর নামে সরকার নির্বাচন না দেওয়ার পায়তারা করতেছে । সাধারণ জনগণ মনে করে। উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের। শাশুড়ি মেহের আফরোজ শাহনকে আইনের আওতায় না আনায়,এই উপদেষ্টার উপরে, সাধারণ জনগণের আস্তা নেই,।আবার আরেক উপদেষ্টা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী। তার বউ তিশাকে সেভ করার কারণে অন্তরর্বর্তী সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছে। তাই এই সরকারের সংস্কার সাধারণ জনগণ মানবে না এবং কাজে আসবে না। এক দেশে দুই আইন। চলতে পারেনা । একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান হতে পারে। নতুন সরকারের মাধ্যমে। তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান নির্বাচনের জন্য নেতাকর্মীদের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তাই অন্তরবর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা ।ভোট না দেওয়ার আক্ষেপ। ভোট দিয়ে পূরণ করা। তরুণ ও দেশের মানুষ মনে করে। দিল্লি নয় অন্য কোন দেশ। সবার আগে বাংলাদেশ।