
জাতির সংবাদ ডটকম।।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেছেন, আগামীর নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইসলামপন্থার বিরুদ্ধে গিয়ে কিছু করার সুযোগ নেই। ৯২ ভাগ মুসলমানের এই দেশে ইসলাম ও ইসলামপন্থা বাদ দিয়ে জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদ বলে গালিগালাজ করে ক্ষমতায় কেউ যেতে পারবে না। ইসলামী জনতাকে মুখোমুখি দাড় করিয়ে ফ্যাসিবাদ আওয়ামী সরকার ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার কোসেস কম করেনি। কিন্তু তাদের আখের রক্ষা হয়নি। এখনও যদি ইসলামী জনতাকে মৌলবাদ ট্যাগ দেয়া হয় এবং ইসলামী শক্তিকে মৌলবাদী শক্তি আখ্যা দিয়ে তা প্রতিহত করার ঘোষণা কেউ দেয়, তাহলে তাদের জন্য বুমেরাং হবে।ক্ষমতায় যেতে হলে ইসলামপন্থাকে ধারণ করেই যেতে হবে।
বুধবার বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর-বাঙ্গরা বাজার) আসনে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার লক্ষ্যে আয়োজিত নির্বাচনী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের মুরাদনগর উপজেলা সভাপতি মাস্টার মফিজুল ইসলাম। ২১নং বাবুটিপাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে স্থানীয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন সভাপতি ডা. মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের মুরাদনগর উপজেলা সহ-সভাপতি মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জয়েণ্ট সেক্রেটারী শেখ মো. সাইফুল ইসলাম, যুবনেতা মাওলানা শোয়াইব হুসেন, প্রশিক্ষাণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুল হান্নান, মাওলানা আলআমিন সাইফী ও হাজী তাফাজ্জল হোসেন, মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, নাজমুল হাসান, সার্জেন্ট নুর মোহাম্মদ।
সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেন, নতুন বাংলাদেশে ইসলাম ও মুসলিম চেতনার বিরুদ্ধে গিয়ে কিছু করা যাবে না, তা গতকালের ডাকসু নির্বাচনে ছাত্ররা দেখিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, নিজেদের ব্যর্থতাকে চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কাজ করা উচিত। ডাকসু হলো শিক্ষার্থীদের অধিকার ও নেতৃত্ব বিকাশের ক্ষেত্র। কিন্তু সেখানে সহিংসতা, মব কালচার ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু একটি গোষ্ঠী টুপিওয়ালা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের একজন কর্মীকে শিবির আখ্যা দিয়ে আক্রমন ও শারীরিকভাবে লাঞ্জিত করার ঘটনা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। এটা অত্যন্ত নিন্দনীয় ঘটনা। এগুলোকে বিএনপির শীর্ষ নেতারা এনালাইসিস না করে পরাজয়কে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করা বা ভিন্ন ট্যাগ তাদের দৈন্যতাই প্রকাশ হবে।
সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেন, নতুন বাংলাদেশে ইসলাম ও মুসলিম চেতনার বিরুদ্ধে গিয়ে কিছু করা যাবে না, তা গতকালের ডাকসু নির্বাচনে ছাত্ররা দেখিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, নিজেদের ব্যর্থতাকে চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কাজ করা উচিত। ডাকসু হলো শিক্ষার্থীদের অধিকার ও নেতৃত্ব বিকাশের ক্ষেত্র। কিন্তু সেখানে সহিংসতা, মব কালচার ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু একটি গোষ্ঠী টুপিওয়ালা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের একজন কর্মীকে শিবির আখ্যা দিয়ে আক্রমন ও শারীরিকভাবে লাঞ্জিত করার ঘটনা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। এটা অত্যন্ত নিন্দনীয় ঘটনা। এগুলোকে বিএনপির শীর্ষ নেতারা এনালাইসিস না করে পরাজয়কে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করা বা ভিন্ন ট্যাগ তাদের দৈন্যতাই প্রকাশ হবে।