বিগত বছরে ‘হাব’ এবং হজ্জ নিয়ে লুটপাট ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে হজ্জ ব্যবস্থাপনাকে সঙ্কটাপন্ন করে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

শনিবার, অক্টোবর ২৬, ২০২৪

শাহজালাল (রাসেল)

শনিবার (২৬ অক্টোবর ২০২৪ ইং) দুপুরে বৈষম্য বিরোধী হজ্জ এজেন্সীর মালিকবৃন্দ আয়োজনে ঢাকা, গুলশানে দ্য ওয়েষ্টান হোটেলে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

 

উক্ত অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মোহাম্মদ আলী, সদস্য সচিব, বৈষম্য বিরোধী হজ্জ এজেন্সি মালিকবৃন্দ ও স্বত্বাধিকারী মেসার্স এস. আর. ট্রেড ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস, এইচ এল নং ১১৩৭ সহ সংগঠনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন, এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মোঃ আখতার উজ্জামান, আহবায়ক বৈষম্য বিরোধী হজ্জ এজেন্সি মালিকবৃন্দ ও চেয়ারম্যান ইস্ট বাংলা হজ্জ সার্ভিস লিঃ এইচ এল নং৭৪৬

 

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর প্রায় ১,২৭,০০০ ধর্মপ্রাণ মুসলমানের ফরজ এবাদত পবিত্র হজ্জ পালনের কোটা বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও বিগত কয়েক বছর যাবত নানা ধরনের অনিয়ম, লুটপাট ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে বিমান ভাড়া ও হজ্জ প্যাকেজ মূল্য অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধি করে পুরো হজ্জ ব্যবস্থাপনাকে সঙ্কটাপন্ন করে তোলা হয়। যার ফলশ্রুতিতে ২০২৪ সালে প্রায় ৪৫,০০০ নিবন্ধিত হাজী পবিত্র হজ্জ পালন থেকে বঞ্চিত হয়। এহেন দূরবস্থার উত্তরণ ঘটিয়ে ২০২৫ সালের হজ্জ প্যাকেজ মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নির্ধারণ করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের আবেগ অনুভূতি সম্বলিত ফরজ ইবাদত হজ্জ পালনকে সহজতর করার জন্য আপনাদের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি নিম্নোক্ত দাবী ও প্রস্তাবনা উপস্থাপন করছি।

 

১। হজ্জ যাত্রী পরিবহনে ক্যারিয়ার ও বিমান টিকেটের যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণঃ

অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ থেকে হজ্জ টিকেটের বিমান ভাড়া অনেক বেশি। দুই/তিনটি এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে সকল হজ্জযাত্রী পরিবহণে বাধ্য করায় হজ্জ প্যাকেজের মেয়াদ দীর্ঘ হয় এবং সৌদি আরবে থাকা খাওয়ার খরচ বৃদ্ধি পায়। মাত্রাতিরিক্ত বিমান ভাড়ার কারণে সরকারি ও বেসরকারিভাবে নির্ধারিত হজ্জ প্যাকেজ মূল্য প্রতিবছরই বৃদ্ধি পায়। ফলে সাধারণ হজ্জ যাত্রীগণ আর্থিক চাপের সম্মুখীন হচ্ছে এবং অনেক হজ্জ পালনেচ্ছুক ব্যক্তি হজ্জে যাওয়ার সক্ষমতা হারাচ্ছেন। এসব সমস্যা থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে বিমান ও বিমান ভাড়া সংক্রান্ত ২টি প্রস্তাব পেশ করছি।

 

ক) বিমান ভাড়াঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও সৌদি এয়ারলাইন্স সহ অন্য সকল এয়ারলাইন্সের হজ্জ যাত্রী পরিবহনের সর্বোচ্চ ভাড়া ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার মধ্যে নির্ধারণ করার জোর দাবী জানাচ্ছি।

 

খ) তৃতীয় (অন্যান্য) ক্যারিয়ার নির্ধারণঃ হজ্জ মৌসুমে হজ্জযাত্রীদের পরিবহণ ও সেবা প্রদানের জন্য দেশি বিদেশি এয়ারলাইন্সের অংশগ্রহণের নিমিত্তে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহবান করা যেতে পারে। বিশ্বের অনেক দেশে হজ্জযাত্রীদের পরিবহণ ও সেবা প্রদানে এই প্রচলন বিদ্যমান রয়েছে মর্মে জানা যায়। এর ফলে দেশীয় এয়ারলাইন্সের পাশাপাশি বহুজাতিক এয়ারলাইন্সগুলোর অংশগ্রহণমূলক প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং হজ্জযাত্রী পরিবহন ব্যায়ের তুলনামূলক মূল্য নির্ধারণ ও মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করা সহজতর হবে বলে আমরা মনে করি। প্রথমতঃ বিমান ভাড়া। কমানো ও চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত ফ্লাইট নিশ্চিত করার জন্য তৃতীয় ক্যারিয়ার নির্ধারণ করে হজ্জ কার্যক্রমে যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা করা। এক্ষেত্রে বাজেট ক্যারিয়ার নির্ধারণ না করে বাংলাদেশ থেকে যে সকল মধ্যপ্রাচ্যগামী বিদেশি এয়ারলাইন্স ফ্লাইট পরিচালনা করে তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট হারে হজ্জযাত্রী পরিবহন করার সুযোগ প্রদান করা হলে প্রতিযোগিতামূলক মার্কেট তৈরি হবে এবং হজ্জযাত্রী পরিবহনে ভাড়া হ্রাস পাবে। তৃতীয় ক্যারিয়ারের মাধ্যমে হাজী পরিবহনের বিষয়ে মহামান্য আদালত নির্দেশনা প্রদান করেছিলেন। বিশ্বের অন্যান্য দেশ যেমন; ভারত, ইন্দোনেশিয়া, যুক্তরাজ্য তৃতীয় কেরিয়ারের মাধ্যমে হজ্জযাত্রী পরিবহন করা হয়। এক্ষেত্রে সৌদি সরকারের সাথে যখন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় তখন হজ্জযাত্রী পরিবহনে কোন এয়ারলাইন্স নির্ধারিত না করে সকল এয়ারলাইন্সের জন্য উন্মুক্ত রাখা হলে এই সমস্যা সমাধান করা যাবে বলে আমরা মনে করি।

 

২। এজেন্সীপ্রতি হজ্জ যাত্রীর কোটা নির্ধারণঃ হাব সদস্যদের প্রাণের দাবী পূর্বের মত এজেন্সীপ্রতি সর্বনিম্ন কোটা ৫০ জন ও সর্বোচ্চ কোটা ১৫০ জন করার প্রস্তাব করছি। এতে করে অধিক সংখ্যক এজেন্সী অপারেটিং সুবিধা পাবে এবং সেবার মান বৃদ্ধি ও অধিকতর সন্তোষজনক হবে।

 

৩। মোনাজ্জেমদের জন্য মাল্টিপল বিজনেস ভিসা ও গাইডদের জন্য বারকোর্ড ভিসার ব্যবস্থা করাঃ বাড়ি ভাড়া করার জন্য এজেন্সী মালিকদের একাধিকবার সৌদি আরবে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। মাল্টিপল ভিসা না থাকলে এজেন্সী মালিকগণ সময়মত ও প্রয়োজনীয় মুহুর্তে সৌদি আরবে নির্বিঘ্নে প্রবেশ করতে না পারলে বাড়ী ভাড়া, মুয়াল্লিম নির্ধারণ, মিনা আরাফায় হাজীদের তাবু বাছাইকরন সহ নানাবিধ কাজে ব্যঘাত ঘটে। ফলে ভিসা ইস্যু বিলম্বিত হয় এবং ফ্লাইট সিডিউলে বিপর্যয় দেখা দেয়। তাই মালিকদের জন্য মাল্টিপল ভিসার দাবী জানাচ্ছি। সাথে সাথে বাংলাদেশের বয়োঃবৃদ্ধ হাজীদের জন্য প্রতি ৪৫ জনে একজন গাইড থাকার নিয়ম রয়েছে। গাইডদেরকে বারকোড ভিসা সরবরাহ না করা হলে হজ্জ ভিসায় যেতে বাধ্য করলে প্যাকেজ মূল্য বৃদ্ধি পাবে। তাই প্রত্যেক গাইড এর জন্য বারকোড ভিসার দাবী জানাচ্ছি।

 

৪। গ্রুপ লিডার ও ব্যাঙের ছাতার মত গজানো অবৈধ হজ্জ কাফেলা বন্ধকরনঃ গ্রুপ লিডার ও ব্যাঙের ছাতার মত গজানো অবৈধ হজ্জ কাফেলাগুলোকে বন্ধ করে হজ্জ ব্যবস্থপনাকে ঝুঁকিমুক্ত করা জরুরী। সাথে সাথে সাধারণ হজ্জ যাত্রীদেরকে সরাসরি এজেন্সী মালিকদের সাথে চুক্তি ও এজেন্সীর ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা দেওয়ার ব্যাপারে সচেতন করে তোলা এবং এ ব্যাপারে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জনসচেতনতামূলক প্রচার প্রচারনার ব্যবস্থা করার প্রস্তাব করছি।

 

সর্বোপরি ২০২৫ সালে একটি গ্রহণযোগ্য যৌক্তিক বিমান ভাড়া নির্ধারণ ও আনুষাঙ্গিক অপরাপর বিষয়াদি বিচার বিবেচনায় নিয়ে একটি সহনীয় হজ্জ প্যাকেজ ঘোষনা করে অধিক সংখ্যক আবেগতাড়িত আল্লাহভিরু মুসলমানদের অতিগুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদতের সুযোগ করে দেওয়ার উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি।

 

০১। যুব লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, অর্থ লুন্ঠনকারী, সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী, স্বৈরাচারী পলাতক সাবেক সভাপতি এম. শাহাদাত হোসেন তসলিম হাব সভাপতি পদের অপব্যবহার করে তার রাজনৈতিক গুরু ও সকল অপকর্মের হোতা প্রাক্তন অর্থ মন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামালের সহযোগিতায় ও অংশিদারীত্বে ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সের বাংলাদেশের জিএসএ প্রাপ্ত হয় । সে তার অপরাপর কার্যনির্বাহী সদস্যদের নিয়ে হজ্জ যাত্রী পরিবহনে জাতীয় ক্যারিয়ার বিমান বাংলাদেশ এয়রলাইন্স ও সৌদিয়া এয়ারলাইন্স এর পাশাপাশি ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সকে সংযুক্ত করে হাজীদেরকে নিম্ন মানের সেবা ও নিম্ন মানের আসন ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রায় দ্বিগুন ভাড়ায় শত শত কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। যখন ১ ডলার সমান ৯০ টাকা Amly সে সময় হঠাৎ করে ১,২৮,০০০ টাকার বিমান ভাড়া চক্রান্ত করে তাদের নিজেদের হীন স্বার্থ হাসিল করতে এক লাফে ১,৯৮,০০০ নির্ধারণ করে তার ফ্লাই নাসের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় এবং সকল নিয়ম নীতি ভেঙ্গে সে তার ব্যাক্তিগত প্রতিষ্ঠান “ডাইনেস্টি ট্রাভেলস” এর নামে হাজীদের অর্থ গ্রহন করলে মন্ত্রনালয়ও এর দায় দায়িত্ব নিবেনা বলে পত্র ইস্যু করেছিল।

 

অথচ হাজীদের পরিবহনে থার্ড ক্যারিয়ার উন্মুক্ত করার দাবী বহু দিনের, কিন্তু সকল দাবী উপেক্ষা করে থার্ড ক্যারিয়ার এর পরিবর্তে প্রতারণা করে তসলিম গংদের মাধ্যমে ফ্লাইনাসের উচ্চ মূল্যের টিকেটের কারনে হাজীদের প্যাকেজ মূল্য বেড়ে যাওয়ায় একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যার ফলে গত ২ বছর থেকে হজ্জে গমনেচ্ছু হাজীদের সংখ্যা আশংকাজনক ভাবে কমে গেছে এবং এই উচ্চ মূল্যের হজ্জ প্যাকেজ অব্যাহত থাকলে হজ্জে গমনেচ্ছুদের সংখ্যা দিন দিন কমে গিয়ে হজ্জ এজেন্সী সমূহের অস্তিত্ব বিনষ্ট সহ ধর্মপ্রাণ মুসলিম সম্প্রদায়ের পবিত্র হজ্জ পালন হুমকির মুখে পতিত হবে। এটি মুসলমানদের মৌলিক অধিকারে বাধা দেয়ার সামিল বলে গণ্য হবে।

 

০২। ২০১৯/২০২২/২০২৩ সালে বারকোড স্টিকার ভিসা হাজিদের সেবা প্রদানের জন্য হাব সদস্যদেরকে ওজরাতুল হজ্জ ফ্রি সরবরাহ করেছেন। কিন্তু, সে এবং তার কার্যনির্বাহী সদস্যরা এসব ভিসা এজেন্সী সমূহকে সরবরাহ না করে অবৈধ ভাবে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

 

০৩। হাব পল্লী নামে একটি হাবের প্রকল্প যা হাব সদস্যদের গৃহায়নের জন্য ঢাকার আমিন বাজারে DHAKA DEVELOPMENT PLAN, DETAILED AREA PLAN (DAP) এর বাইরে অবস্থিত এ রকম একটি জলাভূমি পূর্ববর্তী কার্যকরী কমিটি দূর্নীতির মাধ্যমে ক্রয় করে হাব সদস্যদের অর্থ লুণ্ঠন করে। পলাতক সাবেক সভাপতি তসলিমগংরা কৌশলে হাব পল্লীর অর্থ আত্মস্বাৎকারীদের সাথে আঁতাত করে সম্পূর্ন অবৈধ পন্থায় পলাতক তসলিমের অবৈধ এজেন্ডা ও অপকর্ম বাস্তবায়ন কল্পে তার রিপ্লেসম্যান্ট হিসেবে তার দোসরদেরকে বাতিলকৃত হাব কার্যনির্বাহী কমিটিতে অন্তর্ভূক্ত করার অপচেষ্টা করেছে এবং ঘৃন্য চেষ্টা অব্যাহত রেখেই চলেছে।

 

০৪। হাব এর বিতর্কিত (পলাতক) সাবেক সভাপতি ও তার দোসররা বিগত ৪ বছর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) না করে আমাদের সংঘ স্মারক ও বানিজ্য সংগঠন বিধিমালার চরমভাবে লঙ্ঘন করেছে। ৪ বছরের এজিএম করতে ব্যর্থ হওয়ায় কোন বাজেট পাস না করেই অননুমোদিতভাবে হাবের কোটি কোটি টাকা ব্যায় করে আসছিল। শুধু তাই নয়, গায়ের জোরে যুবলীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে কোন প্রকার আই কানুন বিধি বিধানের তোয়াক্কা না করেই নিজেদের মনগড়া ভাবে হাব কে ব্যবহার করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বৈষম্য বিরোধী হজ্জ এজেন্সীর মালিকবৃন্দ ঐ সকল অনিয়মের অভিযোগ বানিজ্য মন্ত্রনালয়ে দায়ের করিলে বানিজ্য মন্ত্রনালয়, এফবিসিসিআই ও জয়েনস্টক কোম্পানীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলে উভয় পক্ষের শুনানী করে। হাব কার্যনির্বাহী সদস্যরা তাদের অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগের ব্যাপারে কোন সদুত্তর দিতে ব্যর্থ হলে বানিজ্য মন্ত্রনালয় হাব কার্যনির্বাহী কমিটি বাতিলপূর্বক গত ১৫/১০/২০২৪ ইং তারিখে প্রশাসক নিয়োগ করে। প্রশাসক হাবের দায়ীত্বভার গ্রহন করার পরও আমরা লক্ষ্য করছি বাতিলকৃত সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্যদের অধিকাংশ সদস্য পলাতক তসলিমের গোপন নির্দেশনায় নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা বিভিন্নভাবে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার, মিথ্যাচার ও ষঢ়যন্ত্র করেই চলেছে। প্রতিনিয়তই মিডিয়াকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিশৃঙ্খলতা সৃষ্টি করে আবারো হাব দখল করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

 

আমরা তসলিমসহ বাতিলকৃত হাব কার্যনির্বাহী কমিটির সকল অপকর্ম, দূর্নীতি, লুটপাট ও অনিয়মের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শান্তি ও লুটপাট করে আত্মত্মসাৎ করা অর্থ উদ্ধারের জোর দাবী জানাচ্ছি এবং সকল প্রকার ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তকে রুখে দিয়ে হজ্জ ব্যবস্থাপনাকে সহজীকরণ করতে আপনাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সকলের সর্বাঙ্গীন সহযোগীতা কামনা করছি।