জাতির সংবাদ ডটকম।।আজ সেই আন্তর্জাতিক শ্রম দিবস পহেলা মে,, সেদিন আমেরিকার শিকাগোতে শ্রমিকদের ৮ ঘন্টা শ্রমের ও ন্যায্য মজুরির দাবিতে রাজপথে আত্মুতি দিয়েছিলেন ,, আদেশই ন্যায্য গাভীর প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক শ্রম দিবস তথা মে দিবস সে পালিত হচ্ছে ,, আমিও শ্রমিকদের ন্যায্যমজুরি এবং আট ঘণ্টার প্রতি সম্মান রেখে এই দিবসটিকে আমি শ্রদ্ধা জানাই,, মনে করি একটি ব্যক্তি আট ঘণ্টা কাজ করবে আট ঘন্টা বিশ্রাম বা বিনোদন করবে এবং আধঘন্টার মতন সে ঘুমাবে ,, এভাবেই মানব জীবনের যেই পর্যায়ক্রমের চক্র তাহা আমাদের উপর ন্যাস্ত এর উচিত,,, সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের যুগে মালিক শ্রমিকের সম্পর্ক খুবই খারাপ ছিল ,,তারা অধিক মুনাফার কারণে শ্রমিকদের উপর শাসন শোষণ জুলুম নির্যাতন চাপিয়ে দিত,,, এগুলি মানব সভ্যতার যুগে কাম্য হতে পারে না,, শ্রমিকদের সেই শ্রমের উদ্বৃত্ত মুনাফা শোষণ করে এক একজন কোটি কোটি টাকার পাহাড় জমাচ্ছে,, বিদেশে টাকা পাচার করছে আর আমাদের দেশে দারিদ্র বেকারত্ব প্রকট ভাবে দেখা দিয়েছে। ,, এতে করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও নড়বড়ে ,,এখন কোটিপতিরা শিল্পান থেকে দূরে সরে গিয়ে দেশী পণ্য আমদানির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে,, স্মাগর্লিং করছে ,, এর দেশে শিল্প বিকাশের দ্বারা রাজনীতি বাদ দিয়ে উৎপাদনের ধারা রাজনীতি বাদ দিয়ে সবাই ইমপোটের উপর নির্ভরশীল ,,,হাউসিং অর্থনীতির উপর নির্ভরশীল ,,, তারা দেশীয় পুঁজি অপচয় করছে অনৎপাদিত খাতে টাকার ব্যয় বাড়িয়ে দিয়েছে,,, সময় আমাদের দেশে প্রগতিশীল তথা সমাজতন্ত্রমনা নেতারা বলতো শ্রমিক শ্রেণীর রাজনীতি হওয়া উচিত জাতীয় রাজনীতি ,,, আমি মাওলানা ভাসানীর একজন উত্তরসূরী হিসাবে আমি বলতে চাই আমাদের দেশে শ্রম কর্ম পেশার চেয়ে যুবক বেকারের সংখ্যা সবচাইতে বেশি ,,,তাই যুববেকারের রাজনীতি হওয়া উচিত জাতীয় রাজনীতি,,, এজন্য আমি সংসদে মহিলা আসনের পাশাপাশি আরো ৫০ জন যুবক বেকারের আসন চেয়েছিলাম ,,,বাজেটের ১০% টাকা কৃষি এবং শিল্পের শিল্পায়ন ও উৎপাদনের জন্য বাজেট চেয়েছিলাম,,, আমি মনে করি একটি দেশে যদি আইনের শাসন বলবৎ থাকে সেখানে ৯৫ ভাগ কায়েম হয়ে যায় আলাদা কোন ইজমের দরকার পড়ে না ,, আমাদের রাজনীতি হইল মিনিমাম ফুড ম্যাক্সিমাম হেল্থ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা ,, ধন্যবাদ সবাইকে বঙ্গদ্বীপ এমএ ভাসানী ওরফে মোসতাক ভাসানী চেয়ারম্যান ন্যাপ ভাসানী ,, এ ব্যাপারে আপনারা সবাই লাইক শেয়ার ও কমেন্ট করতে পারেন,, আমি আরো ব্যাখ্যা করে বলতে চাই একজন শ্রম ও কর্ম পেশায় যারা নিয়োজিত সবারই একটা দুইটা ছেলে বেকার ,, আজ এখানে রাজনীতির ধরন কি হবে ,, আমি মনে করি আমার বক্তব্যই সঠিক,, কাল মাক্সিয় যুগে শ্রমিক এবং মালিক ছিল ,,তাই সে সমাজতন্ত্রের থিওরি দিয়ে গেছে,, রাশিয়ার সেই ভাবে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হয়েছে , চীন ছিল উল্টো কারণ চীন ছিল কৃষি প্রধান দেশ,, এখানে যোতদার ও জমিদাররা ছিল অত্যাচারী ,, আমি সব সময়ই বলি আমি ডান বাম বুঝিনা আমি বুঝি সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মুক্তি,, সমাজতন্ত্র হল ঘরজামাই এর মত ,, তাই মালিক শ্রমিকের সুসম্পর্ক রক্ষা করে রাজনীতির মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ,, সারা বিশ্বে সকল মানুষের মুক্তি আসবে না ,, আসতে পারে না ,কারণ ধনী-গরীবের বৈষম্য থাকবেই তা না হলে উৎপাদন ব্যাহত হবে ,,তবে এর ব্যাবদান কমিযে আনা উচিত ,,,