রুপগঞ্জে নাওড়া গ্রামে সন্ত্রাসী হামলা বাড়ীঘর ভাংচূর সহ অর্ধ কোটি টাকা লুট, থানায় মামলা

বৃহস্পতিবার, জুন ৮, ২০২৩

 

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজধানীর অদুরেই নারায়গঞ্জে রুপগঞ্জ থানার নাওড়া পূর্ব পড়ায় মহা শশ্মানের পাশে মল্লিক বাড়ীতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা। গটনা ১লা জুন, থানায় মামলা দায়ের ২ রা জন, মামলা গ্রহন ৫জুন। রুপগঞ্জ থানায় মামলা নং-৩৭৪৭(৩)/১,তারিখ-০৫/০৬/২০২৩ ইং। মামলার ধারা-১৪৩/৪৪৮/৩৪২/৩৮০/৩২৩/৫০৬, প্যানেল কোড-১৮৬০। এখন খোয়া যাওয়া মালামাল এখন উদ্ধার হয়নি কিংবা কোন আসামী এখন গ্রফতার হয়নি বলে জানা যায়। নাওড়া গ্রামে রয়েছে বেশকিছু হিন্দু পরিবাব, রয়েছে হিন্দু পরিবারের জায়গা জমি,মন্দির ও শশ্মান। তাই ভূমি দুস্যুদের রোষানলে পরিনত হয়েছ এই হিন্দু পরিবারগুলো। রাজনৈতিক ভাবে দুটি গ্রুপের মধ্যে রয়েছে বিরোধ, যার শিকার এই হিন্দু পরিবারগুলো। রুপগঞ্জের নওড়া এলকায় বর্তমানে ভূমি দুস্যুদের প্রভাব এতটা বেপরোয়া যেন দেখার কেউ নেই,বাধা দেওয়ার কেউ নেই, পরিনত হয়েছে তাদের অভয়াশ্রমে। রাজধানীর অদুরে হওয়ায় অর্থ লোভে ভূমিদস্যুর এতটাই বেশামাল যেন প্রসাশনও তাদের কাছে অসহায়!

ঘটনা ১জুন ২০২৩ বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১১.০০ টায় রুপগঞ্জের নাওড়া গ্রামে পুর্বপুরুষ থেকে বসবাসরত হিন্দু পরিবার গুলোর উপর অতর্কিত হামলা চায় সন্ত্রাসীরা। বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা করলে তারা ভীত হয় ডাক চিৎকার করলে তাদের কে মারধর করে এবং অস্ত্র ঠেকিয়ে জিম্মি করে ঘরের নগদ অর্থ, স্বর্নালঙ্কার সহ দামী জিনিসপত্র গাড়ী ভরে নিয়ে যায়। এসময় তারা সরকারী নম্বর ৯৯৯ ফোন করতে থাকলে সন্ত্রাসীরা তাদের সকলের মোবাইলগুলো ছিনিয়ে নেয়। তারা প্রায় ঘন্টা দুয়েক তান্ডব চালিয়ে জিনিসপত্র লুটে নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের বিভিন্ন হুমকি দিয়ে যায় যে, এ বিষয়ে কোন মামলা মর্কদ্দমা কিংবা কোন নিউজ হলে তাদের দেখে নেবে এবং পরবর্তী দিন তাদের উপর আবার হামলা চালাবে বলেও হুমকি দিয়ে যায়। ঘটনার ঘন্টা দুয়েক পরে ৯৯৯ কলে পুলিশ এসে এলাকা পরিদর্শন করে যান এবং পরবর্তী ব্যাবস্থা নিবেন বলে আশ্বাস দিয়ে গেলেও ডাকাতি বিষয়ে নগদ অর্থ,লুট হওয়া স্বর্নালঙ্কার,ও দামী জিনিসপত্র উদ্ধার কিংবাং আসমী গ্রেফতার হয়নি বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে পরবর্তীদিন ২ জুন বাড়ীর মুরব্বী হরিপদ মল্লিক থানায় লিখত অভিযোদ দায়ের করেন। থানায় লিখিত অভিযোগ থেকে জানান যায়-আসামী ১। আলাল মিয়া (২৫), ২। আলাদিন মিয়া (২২), উভয়ের পিতা নিজাম উদ্দিন, ৩। হানিফ মিয়া (২৮) পিতা-লেহাজ উদ্দিন, ৪। আশাপূর্ন (৪৮) পিতা-তরনী মন্ডল, ৫। গোবিন্দ(২৩) পিতা-আশাপূর্ন, সর্ব সাং নাওড়া, থানা-রুপগঞ্জ,জেলা নারায়নগঞ্জ আসামীগণ খুবই উচ্ছৃংখল ,বেপরোয়া সন্ত্রাসী,দাঙ্গাবাজ,দুস্কৃতিকারী লোক হিসাবে এলকায় পরিচিত। গত ১জুন ২০২৩ তারিখে রাত আনুমানিক ১১.০০ টায় উল্লেখিত আসামীদের সঙ্গীয় ১৫/২০ জনের অজ্ঞাত সন্ত্রাসী নিয়ে ধারালো অস্ত্র,চাপাতি, রামদা,চাইনিজ কুড়াল,লোহার রড, সুইচ গিয়ার চাকু, হকিস্টিক লাঠি সোটা হাতে সজ্জিত হইয়া বেআইনী ভাবে জোটবদ্ধ হয়ে আমাদের উপর আক্রমন চালায়। আক্রমন কালে তারা নারী পুরুষ সকলের উপর চড়াও হয় এবং বাড়ীর সকল আসবাপত্র,ঘরের দরজা, পুজার আসন,ঘরের আলমারী সকল তছনছ করে ফেলে এবং মূল্যবান সামগ্রী যেমন টিভি,ফ্রিজ,ফ্যান,দামী কাপড়,মোবাইল,স্বর্ণের জিনিসপত্র ও নগদ অর্থ

গাড়ী ভরে নিয়ে যায়। এ সময় তাদের একটি বিকাশ ও ফ্লাক্সি লোডের দোকানও ভাঙ্গচুড় করে মোবাইল ও নগদ অর্থ নিয়ে যায়।ঘটনার সময় আসামীদের কাজে বাধা প্রদান ও চিৎকার চেচামেচি করিলে তাদের মারধর করে এবং অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জিম্মী করে রাখে। যাওয়রার সময় তাদের পবিারের সকলকে শাসিয়ে যায় যে, এ বিষয়ে কোন মালল মোকর্দ্দমা বা কোন জিউজ প্রকাশিত হলে যাকে যেখানে পাবে মারধর করবে,পরবর্তী দিনেও তারা আবার হামলা চালবো বলে হুমকি দিয়ে যায়। আসমীরা নগদ অর্থ,স্বর্নালঙ্কার সহ প্রায় ৪০-৫০ লাখ টাকার জিনিপত্র নিয়ে যায় এবং বড়িঘর ভাঙ্গচূড় ও আসবাবপত্র ক্ষতিসাধন করে।

নাওড়া গ্রাম ঘুরে ও আসে-পাশে মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, যে, এই গ্রামের পাশেই রয়েছে বালুনদী। সেই বালু নদীতে ভূমিদস্যূদের বালু ভড়াটের মহোৎসব চলছে।বালু ভারটের বিশাল এরিয়ায় রয়েছে এই হিন্দু পরিবার গুলো জমি। সেই জমি এবং তাদের বসত বাড়ীর জমি দখলে নিতেই এই হামলা। তাদের জমি লিখে নেওয়ার জন্য প্রথমে সামন্য কিছু টাকা পয়সা দিতে চেয়েছিলো কিন্তু সেটা ছিলো সামন্য ৮ লাখ টাকার জমি তার ২ লাখ করে দিতে চেয়েছিলো বিধায় তারা দিতে রাজী হয়নি, কিন্তু রাতের আধাঁরে তাদের জমি সহ সকল জমিতে বালু ভরাট করে। এ নিয়ে যাতে তারা সমস্যা তৈরী করতে না পারে কিংবা জমির ন্যায্য টাকা না চাইতে পারে এজন্যই তাদের হামলা করে তাড়িয়ে দেয়ার কৌশল মাত্র। হামলার শিকার পরিবার গুলো হলো-হরিপদ,পরমেশ্বর,রতন,হৃদয় দের পরিবার সহ আরও কয়েকটি পরিবার।

২জুন প্রতিবেকের উপস্থিতিতে রুপগঞ্জ থানার এস.আই পরেশ বাগচী তার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ভিকটিমদের বাড়ীতে পরিদর্শন করে তাদের কথা শোনেন এবং খোয়া যাওয়া মালামালের বিবরণ নেন। প্রতিবেদকের সাথে কথা হলে তিনি জানান রুপগঞ্জ থানার অছি নিজেই বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখবেন বলে তাদের প্রেরণ করেছে এবং এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করবেন,আসামীরা গ্রেফতার হবেন ডাকাতি হওয়া মালামাল উদ্ধারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নিবেন।

এলকা পর্যাবেক্ষনে দেখা যায় এখানে বসবাসরত পরিবারগুলো শান্তিপ্রিয় হওয়ার ভূমি দস্যুরা ভূমি জোর করে দখল করতে বা কম দামে নেওয়ার কৌশল হিসেবে তাদের উচ্ছেদ করতেই এমন হামলা। এখানে বসবাসরত হিন্দু পরিবারগুলো অসায়ত্ব মনে করে সকল প্রাসাশন ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কামনা করেন যে, তাদের বাপ-দাদার ভিটেতে যেন নির্ভয়ে থাকতে পারেন।

রুপগঞ্জে নাওড়া গ্রামে পূর্বপাড়া মল্লিক বাড়ীতে সন্ত্রাসী হামলায় অর্ধ লক্ষ নগদ অর্থ সহ জিনিপত্র লুট ও মারধর।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ হিন্দুরা এদেশে শান্তিতে থাকতে চাইলেও শান্তিতে থাকতে পারেনা,কোন জুট-ঝামেলায় জড়াতে না চাইলেও যেন তা থেকে রেহাই পায়না সংখ্যালঘু পরিবারগুলো । বিভিন্ন অজুহাতে বিভিন্ন সময়, হামলা-মামলা,মারধর,চুরি-ডাকাতি সহ বিভিন্ন কিছুর শিকারে পরিনত হয় হিন্দুরা। তেমনই একটি ঘটনা রাজধানীর অদুরেই রুপগঞ্জ থানার নাওড়া গ্রামে পূর্ব পড়ায় মহা শশ্মানের পাশে মল্লিক বাড়ীতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা। এখানে রয়েছে বেশকিছু হিন্দু পরিবার রয়েছে রয়েছে হিন্দু পরিবারের জায়গা জমি তাই এখন ভূমি দুস্যুদের রোষানলে এই হিন্দু পরিবারগুলো। এই এলকায় বর্তমানে ভূমি দুস্যুদের প্রভাব এতটাই বেশী যেন দেখার কেউ নেই,বাধা দেওয়ার কেউ নেই। রাজধানীর অদুরে হওয়ায় অর্থ লোভে ভূমিদস্যুরা বেপরোয়া যেন প্রসাশনও তাদের কাছে অসহায়!

১জুন ২০২৩ বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১১.০০ টায় উল্লেখিত গ্রামে পুর্বপুরুষ থেকে বসবাসরত পরিবার গুলোর উপর অতর্কিত হামলা সংগঠত হয়। বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা করলে তারা ভীত হয় ডাক চিৎকার করলে তাদের কে মারধর করে এবং অস্ত্র ঠেকিয়ে জিম্মি করে ঘরের নগদ অর্থ, স্বর্নালঙ্কার সহ দামী জিনিসপত্র গাড়ী ভরে নিয়ে যায়। এসময় তারা সরকারী নম্বর ৯৯৯ ফোন করতে থাকলে সন্ত্রাসীরা তাদের সকলের মোবাইলগুলো ছিনিয়ে নেয়। তারা প্রায় ঘন্টা দুয়েক তান্ডব চালিয়ে জিনিসপত্র লুটে নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের বিভিন্ন হুমকি দিয়ে যায় যে, এ বিষয়ে কোন মামলা মর্কদ্দমা কিংবা কোন নিউজ হলে তাদের দেখে নেবে এবং পরবতী দিন তাদের উপর আবার হামলা চালাবে বলেও হুমকি দিয়ে যায়। ঘটনার ঘন্টা দুয়েক পরে ৯৯৯ কলে পুলিশ এসে এলাকা পরিদর্শন করে যান এবং পরবর্তী ব্যাবস্থা নিবেন বলে আশ্বাস দিয়ে গেলেও ডাকাতি বিষয়ে নগদ অর্থ,লুট হওয়া স্বর্নালঙ্কার,ও দামী জিনিসপত্র উদ্ধার কিংবাং আসমী গ্রেফতার হয়নি বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে পরবর্তীদিন ২ জুন বাড়ীর মুরব্বী হরিপদ মল্লিক থানায় লিখত অভিযোদ দায়ের করেন। থানায় লিখিত অভিযোগ থেকে জানান যায়-আসামী ১। আলাল মিয়া (২৫), ২। আলাদিন মিয়া (২২), উভয়ের পিতা নিজাম উদ্দিন, ৩। হানিফ মিয়া (২৮) পিতা-লেহাজ উদ্দিন, ৪। আশাপূর্ন (৪৮) পিতা-তরনী মন্ডল, ৫। গোবিন্দ(২৩) পিতা-আশাপূর্ন, সর্ব সাং নাওড়া, থানা-রুপগঞ্জ,জেলা নারায়নগঞ্জ আসামীগণ খুবই উচ্ছৃংখল ,বেপরোয়া সন্ত্রাসী,দাঙ্গাবাজ,দুস্কৃতিকারী লোক হিসাবে এলকায় পরিচিত। গত ১জুন ২০২৩ তারিখে রাত আনুমানিক ১১.০০ টায় উল্লেখিত আসামীদের সঙ্গীয় ১৫/২০ জনের অজ্ঞাত সন্ত্রাসী নিয়ে ধারালো অস্ত্র,চাপাতি, রামদা,চাইনিজ কুড়াল,লোহার রড, সুইচ গিয়ার চাকু, হকিস্টিক লাঠি সোটা হাতে সজ্জিত হইয়া বেআইনী ভাবে জোটবদ্ধ হয়ে আমাদের উপর আক্রমন চালায়। আক্রমন কালে তারা নারী পুরুষ সকলের উপর চড়াও হয় এবং বাড়ীর সকল আসবাপত্র,ঘরের দরজা, পুজার আসন,ঘরের আলমারী সকল তছনছ করে ফেলে এবং মূল্যবান সামগ্রী যেমন টিভি,ফ্রিজ,ফ্যান,দামী কাপড়,মোবাইল,স্বর্ণের জিনিসপত্র ও নগদ অথর্ গাড়ী ভরে নিয়ে যায়। এ সময় তাদের দোকানে থাকা বিকাশ এজেন্ট ও ফ্লাক্সি লোডের দোকানও ভাঙ্গচুড় করে মোবাইল ও নগদ অর্থ নিয়ে যায়।ঘটনার সময় আসামীদের কাজে বাধা প্রদান ও চিৎকার চেচামেচি করিলে তাদের মারধর করে এবং অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জিম্মী করে রাখে। যাওয়রার সময় তাদের পবিারের সকলকে শাসিয়ে যায় যে, এ বিষয়ে কোন মালল মোকদ্দমা বা কোন জিউজ প্রকাশিত হলে যাকে যেখানে পাবে মারধর করবে,পরবর্তী দিনেও তারা আবার হামলা চালবো বলে হুমকি দিয়ে যায়। আসমীরা নগদ অর্থ,স্বর্নালঙ্কার সহ প্রায় ৪০-৫০ লাখ টাকার জিনিপত্র নিয়ে যায় এবং বড়িঘর ভাঙ্গচ‚ড় ও আসবাবপত্র ক্ষতিসাধন করে।

এলকা ঘুরে ও আশ-পাশ মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, যে, এই গ্রামের পাশেই রয়েছে বালুনদী। সেই বালু নদীতে ভ‚মি দস্যূদের বালু ভড়াটের মহোৎসব চলছে।বালু ভারটের বিশাল এরিয়ায় রয়েছে এই হিন্দু পরিবার গুলো জমি। সেই জমি এবং তাদের বসত বাড়ীর জমি দখলে নিতেই এই হামলা। তাদের জমি লিখে নেওয়ার জন্য প্রথমে সামন্য কিছু টাকা পয়সা দিতে চেয়েছিলো কিন্তু সেটা ছিলো সামন্য ৮ লাখ টাকার জমি তার ২ লাখ করে দিতে চেয়েছিলো বিধায় তারা দিতে রাজী হয়নি, কিন্তু রাতের আধাঁরে তাদের জমি সহ সকল জমিতে বালু ভরাট করে। এ নিয়ে যাতে তারা সমস্যা তৈরী করতে না পারে কিংবা জমির ন্যায্য টাকা না চাইতে পারে এজন্যই তাদের হামলা করে তাড়িয়ে দেয়ার কৌশল মাত্র। হামলার শিকার পরিবার গুলো হলো-হরিপদ,পরমেশ্বর,রতন,হৃদয় দের পরিবার সহ আরও কয়েকটি পরিবার।

উক্ত হামলার বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি জায়েদ চেয়ারম্যান মোবাইল (লাস্ট নম্বর ৩৯৯) নম্বরে ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করারয় তার ভূমিকা জানা সম্ভব হয়নি।

এলকা পর্যাবেক্ষনে দেখা যায় এখানে বসবাসরত পরিবারগুলো শান্তিপ্রিয় হওয়ার ভূমি দস্যুরা ভূমি জোর করে দখল করতে বা কম দামে নেওয়ার কৌশল হিসেবে তাদের উচ্ছেদ করতেই এমন হামলা। এখানে বসবাসরত হিন্দু পরিবারগুলো প্রশাসন সহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন যেন, তাদের বাপ-দাদার ভিটে হতে উচ্ছেদ হতে না হয়, যেন নির্ভয়ে বসবাস করতে পারেন।