নিজস্ব প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। এ সময় তারা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
আজ রোববার সকালে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তারা। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। পাশাপাশি বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এসময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। পাশাপাশি বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধানসহ উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আগত অন্যান্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।উল্লেখ্য, ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধ শেষে বাঙালি জাতির চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুদিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা জাতিকে মেধাশূন্য করতে হত্যা করেন এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের।
সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী ও লেখকসহ এ দেশের দুই শতাধিক কৃতী সন্তানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
রবিবার, ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। এ সময় তারা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
আজ রোববার সকালে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তারা। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। পাশাপাশি বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এসময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। পাশাপাশি বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধানসহ উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আগত অন্যান্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।উল্লেখ্য, ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধ শেষে বাঙালি জাতির চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুদিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা জাতিকে মেধাশূন্য করতে হত্যা করেন এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের।
সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী ও লেখকসহ এ দেশের দুই শতাধিক কৃতী সন্তানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।